পবিত্র কুরআন মাজিদে ইরশাদ হচ্ছে-
اِقْرَأْ بِاسْمِ رَبِّكَ الَّذِيْ خَلَقَۚ
অর্থঃ পাঠ কর তোমার প্রতিপালকের নামে যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন।
(সূরা-আলাক্ব, আয়াত ০১)
বিশ্ব পরিচিতি
ফ্রি SMS কিভাবে পাবেন?
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৩
|
মাথার পাশে ভুলেও মোবাইল চার্জে দিয়ে ঘুমাবেন না
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৩
|
নিস্বার্থ প্রকৃতির মায়াবী রূপ-
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৩
|
নিখুঁত চিন্তার চেয়ে নিজেকে নির্ভুল রাখা উত্তম-
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৩
|
শুরু থেকে শেষের অপেক্ষায় থাকা জীবন-
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৩
|
বিদ্যাপীঠ শিক্ষা নেটওয়ার্ক
১৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩
|
বিদ্যাপীঠ স্কুল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম
১৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩
|
পৃথিবীর পরিচয়, এখানে জীবনের আবির্ভাব ও বিবর্তন-
১৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩
|
পাঠ কর তোমার প্রতিপালকের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন,
১৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩
|
নিখুঁত চিন্তার চেয়ে নিজেকে নির্ভুল রাখা উত্তম-
প্রত্যেকের সৌন্দর্য প্রকাশ পায় তার চরিত্রে। কারণ একটা ব্যক্তির চরিত্রই তার প্রত্যেকটা দিক নিয়ন্ত্রণ করে। কাউকে বুঝতে সময় লাগে না, যখন তুমি নিজের কাছে সহজ। তাই কোনো কিছু প্রকাশ না করেও এই বিষয়গুলো সহজে অনুধাবন করা যায়। কেউ হয়তো কাউকে বুঝতে পছন্দ করে না। কিন্তু কারোর প্রতি কেউ আগ্রহ দেখালে তখন বিষয়টা তার কাছে অপ্রকাশ্যে অনেকটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে। যা তাকে প্রত্যেকটা মূহুর্তে তার প্রতি তাকে অনুভব করাতে থাকে। এইভাবেই হয়তো ভালোলাগার শুরু হয়। যা সেই ব্যক্তিকে পরিবর্তন করতে বেশি সময় নেয় না, যে প্রথমে গুরুত্ব দিয়েছিল। শুরুর গুরুত্ব কাউকে সহজে সবকিছু ভোলায়। তবে ভুলে যাওয়া ব্যক্তির হঠাৎ উদ্ভব তাকে ততটাই দ্বিধাগ্রস্ত করে। যা হয়তো সে কখনোই চাইতো না। কিন্তু সময়টাই এমন যে, সে না চাইলেও অনুভব করতে বাধ্য। তাই কোনো কিছুর প্রতি গুরুত্ব দেওয়ার আগে ভেবে নেওয়া উচিত। যাতে কাউকে দ্বিধাগ্রস্ত না হতে হয়।
কেউ হয়তো কখনো ভাবতে পারে যে, তুমি তার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু সবসময় তোমাকে এইটা মাথায় রাখতে হবে যে, সবার প্রথমে তুমি নিজের জন্য। তারপর নিরাপত্তামূলক পরিবার। কারণ এই দুইটা বিষয় বাদে সবকিছুই মোহ। যা ক্ষণিকের পৃথিবী তোমার সামনে উপস্থাপন করবে। কিন্তু পরবর্তীর বাস্তবতা তোমাকে খুঁজে নিতে হবে নিজের জন্য। না
হলে তৈরিকৃত পৃথিবীর অনুভব তোমাকে যেকোনো কিছুর প্রতি সময়ের সাথে কঠিন করতে থাকবে। কঠিনের মাঝে অনুশোচনার ভার কাউকে মৃতপ্রায় অবস্থায় বাঁচিয়ে রাখে। মানুষ হয়ে জন্ম নিলে পৃথিবীর যে কোনো কিছুর তুলনায় যেমন নিজের শ্রেষ্ঠত্ব দাবি করা যায়। তেমনি সময়ের সাথে নিজের সঠিক বোধশক্তির উদ্ভব না করতে পারলে, কারোর মধ্যে পৃথিবীর উদ্বৃত্ত জিনিস মতো অনুভব হতে থাকে নিজের কাছে।
সময় নিরপেক্ষ হওয়ায় প্রত্যেকের জন্যই সমান এবং নির্ধারিত। কিন্তু মানুষের জীবনের কিছু নির্ধারিত জিনিস না চাইতেও তাকে কিছু সময় বিব্রত করে থমকে দেয়। যে সময়টা কাউকে দুর্বলতার মাঝে অভিজ্ঞতা অর্জনের মাধ্যমে তাদের জীবনের শ্রেষ্ঠত্ব অনুভব করায়। যা কারোর পুরোনো দিনকে পেছনে ফেলে নতুন শুরুর উদ্ভব হতে সহায়তা করে। তখন কারোর সরাসরি পরিবর্তিত রূপ অপ্রকাশিত থাকায় তার ভিতরে অপ্রত্যাশিত পরিবর্তন করে। যেজন্য সময়ের সাথে মানুষের স্বভাব পরিবর্তন হয়। আর বিবেচনার ভিত্তিতে ব্যক্তিত্ব মজবুত হয়। মানুষের সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে অনুভব। যা কাউকে আত্মবিশ্বাসী বা দুর্বল করে থাকে। সময়ের সাথে ব্যবহৃত বিষয়টার রূপ জীবনে প্রকাশিত হয়। যেজন্য কিছু বিষয় আমরা চাইলেও এড়াতে পারি না।
সময়ের সাথে এড়িয়ে যাওয়া বিষয়গুলোর ফিরে আসা যেমন অস্বাভাবিক। তেমনি কিছু বিষয়ের নির্ধারিত সফলতার অপ্রত্যাশিত ব্যার্থতা কাউকে পরবর্তীর সত্যতা অনুভব করায়। যা বাস্তবতা নামে প্রত্যেকের জীবনের প্রত্যাশিত রূপ।