পবিত্র কুরআন মাজিদে ইরশাদ হচ্ছে-
اِقْرَأْ بِاسْمِ رَبِّكَ الَّذِيْ خَلَقَۚ
অর্থঃ পাঠ কর তোমার প্রতিপালকের নামে যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন।
(সূরা-আলাক্ব, আয়াত ০১)
বিশ্ব পরিচিতি
ফ্রি SMS কিভাবে পাবেন?
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৩
|
মাথার পাশে ভুলেও মোবাইল চার্জে দিয়ে ঘুমাবেন না
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৩
|
নিস্বার্থ প্রকৃতির মায়াবী রূপ-
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৩
|
নিখুঁত চিন্তার চেয়ে নিজেকে নির্ভুল রাখা উত্তম-
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৩
|
শুরু থেকে শেষের অপেক্ষায় থাকা জীবন-
১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৩
|
বিদ্যাপীঠ শিক্ষা নেটওয়ার্ক
১৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩
|
বিদ্যাপীঠ স্কুল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম
১৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩
|
পৃথিবীর পরিচয়, এখানে জীবনের আবির্ভাব ও বিবর্তন-
১৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩
|
পাঠ কর তোমার প্রতিপালকের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন,
১৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩
|
শুরু থেকে শেষের অপেক্ষায় থাকা জীবন-
হালকা আলোয় জ্বলতে থাকা বাতিটাও একসময় ফুরিয়ে আসে সময়ের সাথে। দিনের উজ্জ্বল সূর্যটাও নিজেকে পরিবর্তন করে সময়ের সাথে। প্রকৃতিও ঋতু অনুযায়ী পরিবর্তিত হয় সময়ের সাথে। শুধুমাত্র মানুষই আটকে যায় ভালো থাকার কারণ খুঁজে না পেলে। পৃথিবীর সবকিছুই মানুষের জন্য। যার কারণে মানুষ হালকা না পাওয়ায়ও নিজেদের হার খুঁজে পায়। প্রত্যেকটা মানুষের শুরুর পথচলায় ধারাবাহিকতা থাকলেও একটা সময় এর ব্যাঘাত ঘটে। যখন কেউ তার নিজের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে পারে। কারোর জীবনে কিছুর অতিরিক্ততা যখন তাকে আটকে রাখে। তখন নিজের প্রতি এই বিষয়টার চাপ তাকে দূরে সরিয়ে নেয় সেই পরিস্থিতি থেকে।
কোনোকিছু বলেও যখন বোঝানো সম্ভব হয় না। তখন সেই বিষয়টা নিজের গতিতে ছেড়ে দেওয়া ছাড়া কোনো উপায় থাকে না। কারণ যখনই যেকোনো বিষয়ের ক্ষেত্রে বিকল্প ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়। তখন তা ঠিক হওয়ার জায়গায় বেশি বিগড়াতে থাকে। এইজন্য যেকোনো কিছুর জন্য সবচেয়ে বড় সমাধান হচ্ছে সময় দেওয়া। কারণ সময়, একসময়ের করা ভুল থেকে কাউকে ভিতর থেকে অনুতাপ অনুভব করার। যা তাকে অল্পতে
শান্ত করে নিজের ভুল বুঝতে শেখায়। জীবনে কিছুর কমতি যেমন না পাওয়া অনুভব করা শেখায়। তেমনি জীবনে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি পাওয়া, কাউকে নিজের মূল্যবোধ হারিয়ে সবকিছু প্রতি গুরুত্বহীনতা অনুভব করা শেখায়। যা তাকে প্রাচুর্যের মধ্যে রাখলেও কখনোই আত্মিক শান্তি দেয়না।
ভালো খারাপের পার্থক্য করলে জটিলতার সম্মুখীন হতে হয় কিছু সময়। কারণ পার্থক্য মানুষকে বিবেকহীনভাবে ভাবায়। যা সবকিছু থেকে তার দুরত্ব বাড়াতে বাড়াতে একসময় তাকে একা করে দেয়। একান্তে সর্বজয় সম্ভব। আর একাকিত্বে অন্ধকার জীবনের শিকার হতে হয়। ভুল বোঝার চেয়ে ভুল জিনিসগুলো ত্যাগ করা ভালো। হাজার সমস্যায় নিজেকে একা রাখা ভালো। কোনো কিছুর অতিরিক্ত আশা করার চেয়ে নিজের প্রতি ভরসা রাখা ভালো। ভয়ে সবকিছু থেকে পালানোর চেয়ে যেকোনো কিছুতে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া ভালো। কারণ মানুষ সময়ের অপেক্ষা করে। আর সময় সবকিছুর পর্যায়ক্রমে পরিচালনা করতে সহায়তা করে। এইজন্য শেষের মাঝেও সময়ের গুরুত্ব অপরিসীম।
কোনো কিছুই সময়ের উপর নির্ভর করে না। তোমার সবকিছুই তোমার উপর নির্ভর করে। সময় শুধু যেকোনো কিছু পরিচালনায় ধারাবাহিকতা বজায় রাখে।